বাংলাদেশ, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ মাগুরায় ৮ বছরের শিশুকেও ছাড়লো না বোনের জামাই ও তাঁর শ্বশুর ।

৮ বছরের যেই শিশুকে ধ*র্ষ*ণ করা হয়েছে, তার মায়ের বক্তব্য অনুযায়ী…

মহিলা তার ১৪ বছর বয়সি বড় মেয়েকে তিন মাস হলো বিয়ে দিয়েছেন ‘সজীব’ নামের ছেলের সাথে। কম বয়সে মেয়ে বিয়ে দেয়ার কারণ তার স্বামী মানসিক রোগী এবং তারা অত্যন্ত দরিদ্র।

সেই ১৪ বছর বয়সী মেয়ে শশুর বাড়িতে আতঙ্কে থাকতো, যার কারণ সে একদিন ঘরের আলো জ্বেলে বাইরের গিয়ে, ঘরে ফিরে দেখে ঘরের আলো নেভানো এবং পেছন থেকে কেউ তাকে জড়িয়ে ধরেছে, এই কাজ করছে তার শশুর হিটু মিয়া(৫০ বছর)।

মা’কে ফোনে সেই কথা জানানোর পর মা বোঝালো, হয়তো ভুলে এমন হইছে, অন্ধকারে বুঝতে পারেন নাই। বড় মেয়ে একা ঘরে থাকতে ভয় পায়। এজন্য মা তার ছোট আট বছর বয়সি মেয়েকে বড় মেয়ের পাশে কিছুদিন থাকার জন্য পাঠিয়েছেন। বড় মেয়ে যেন সাহস পায়।

রাতে বড় মেয়ে মা’কে ফোন দিয়ে আশ্বস্ত করেছেন ছোট মেয়ে তার পাশে ঘুমিয়েছে। সকালের দিকে মায়ের কাছে ফোন যায়, যে ছোট মেয়ে অসুস্থ এবং হাসপাতালে। মা বড় মেয়ের থেকে জানতে পারলেন যে সে ঘুমিয়ে গিয়েছিল, উঠে দেখে ফ্লোরে তার ছোট বোন কাতরাচ্ছে। এরপর হাসপাতালে নিয়ে আসা হইছে।

হাসপাতালে বসে মা নিজের বক্তব্যে বলছেন, তার ছোট মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, তার পাশে যে ছিল সেই, মানে বড় মেয়ের জামাই ধর্ষক। ধর্ষকের নাম সজীব।

বাপ হিটু এবং তার ছেলে সজীব দুজনকে প্রকাশ্যে এমন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক দেশবাসীর দাবী।

Translate to English

In Magura, the sister’s son-in-law and his father-in-law did not spare even an 8-year-old child.

According to the mother of the 8-year-old child who was raped…

The woman married her 14-year-old eldest daughter to a boy named ‘Sajib’ three months ago. The reason for marrying off the girl at a young age is that her husband is mentally ill and they are very poor.

The 14-year-old daughter used to live in fear at her in-laws’ house, because one day she turned on the lights and went outside, and when she returned home, she saw that the lights had been turned off and someone was hugging her from behind, which was being done by her father-in-law, Hitu Mia (50 years old).

After telling her mother about it on the phone, the mother explained that maybe she had forgotten and did not realize it in the dark. The elder daughter is afraid of being alone in the house. That is why the mother sent her younger eight-year-old daughter to stay with the elder daughter for a few days. The elder daughter should gain courage.

At night, the elder daughter called her mother and assured her that the younger daughter was sleeping next to her. In the morning, the mother received a call that the younger daughter was sick and in the hospital. The mother learned from the elder daughter that she had fallen asleep, and when she woke up, she saw her younger sister crying on the floor. She was then taken to the hospital.

Sitting in the hospital, the mother says in her own words that her younger daughter was raped by the person next to her, meaning the elder daughter’s son-in-law is the rapist. The rapist’s name is Sajib.

The countrymen demand that both father ‘Hitu’ and his son Sajib be given such exemplary punishment in public.