আসামে একটি নতুন আবাসিক নীতি আনবে যা শুধুমাত্র রাজ্যে জন্মগ্রহণকারীরা সরকারি চাকরির অধিকার পাবে এই কথা রবিবার বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা । এই পদক্ষেপটি রাজ্যের পরিবর্তিত জনসংখ্যার মোকাবেলা করার লক্ষ্যে।
তিনি পূর্বে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে কথা বলেছেন এবং রাজ্যে আদিবাসী হিসাবে ‘মিয়া’ নামে পরিচিত বাংলাভাষী বাংলাদেশী মুসলমানদের স্বীকৃতির জন্য শর্ত দিয়েছেন। নতুন আবাসিক নীতি অবৈধ অভিবাসনের সমস্যা মোকাবেলা এবং আসামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা করার জন্য সরমার প্রচেষ্টার একটি অংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন যে আসাম সরকার শীঘ্রই একটি আইন আনবে যাতে ‘লাভ জিহাদ’ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান থাকবে। উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা বেআইনি ধর্মান্তর আইন সংশোধন করার লক্ষ্যে একটি বিল অনুমোদন করার কয়েকদিন পরে এই ঘোষণা আসে, যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং লঙ্ঘনকারীদের জন্য পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বৃদ্ধি করা হয়। এই সংশোধনীটি লক্ষ্য করে যে কেউ হুমকি দেয়, আক্রমণ করে, বিয়ে করে, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয়, ষড়যন্ত্র করে, বা ধর্মান্তরের অভিপ্রায়ে কোনো নারী, নাবালক বা অন্য কোনো ব্যক্তিকে পাচার করে, এই ক্রিয়াকলাপগুলিকে গুরুতর অপরাধ হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করে৷ প্রস্তাবিত সংশোধনী, যার নাম দেওয়া হয়েছে “উত্তরপ্রদেশ প্রহিবিশন অফ লফুল কনভার্সন অফ রিলিজিয়ন বিল, 2024’’ এই ধরনের অপরাধের জন্য 20 বছরের শাস্তি থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে ৷ যা পূর্বে ছিল সর্বোচ্চ শাস্তি 10 বছর এবং 50,000 টাকা জরিমানা।